অনলাইন ডেস্ক
২০১৮ সালে জনসন সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের জুনিয়র মন্ত্রী করা হয় নুসরাতকে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে মন্ত্রিসভার রদবদলের সময় তাকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নুসরাত বলেন, মন্ত্রিসভার রদবদল নিয়ে আলোচনার সময় সরকারি দলের এক হুইপ তাকে জানিয়েছিলেন, তার মুসলিম হওয়াটা সমস্যা হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছিল এবং এক জন ‘মুসলমি নারী সহকর্মীদের অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন।’
তিনি এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করার জন্য ‘অস্থির’ হলে তাকে ‘বহিষ্কার করা হবে এবং তার ক্যারিয়ার ও খ্যাতি ধ্বংস হবে’ বলে জানানোর পরে তিনি বিষয়টি বাদ দিয়েছিলেন।
অভিযোগের তীর যার দিকে সেই হুইপ মার্ক স্পেন্সার এক টুইটে নুসরাতের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিনি বলেছেন, ‘অভিযোগগুলো পুরোপুরি মিথ্যা এবং আমি একে মানহানিকর বলে বিবেচনা করব। আমার প্রতি আরোপিত শব্দগুলো আমি কখনোই উচ্চারণ করিনি।’
কনজারভেটিভ পার্টির বিরুদ্ধে ইসলামফোবিয়ার অভিযোগ অবশ্য নতুন কিছু নয়। দলটি মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যমূলক অভিযোগের সমাধান বা মোকাবিলায় যে ব্যর্থ তা গত বছরের মে মাসে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা