অনলাইন ডেস্ক
ড. জয়প্রকাশ বলেছেন, ‘আমাদের অনেকেই ইতোমধ্যে সংক্রমিত হয়েছি এবং আমরা তা জানিও না, সম্ভবত ৮০ শতাংশের বেশি মানুষই জানেন না তারা কখন সংক্রমিত হয়েছেন।’ কোনো মেডিকেল সংস্থাই বুস্টার ডোজ দেওয়ার পরামর্শ দেয়নি উল্লেখ করে ড.মুলিয়িল জানান, এটি মহামারির স্বাভাবিক অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না। উপসর্গবিহীন কোভিড রোগীদের সঙ্গে যাদের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ হয়েছে তাদের শনাক্ত পরীক্ষার বিপক্ষেও যুক্তি দেন তিনি। তার দাবি, ভাইরাসটি মাত্র দুই দিনের মধ্যে সংক্রমণ দ্বিগুণ করে। তাই পরীক্ষায় এর উপস্থিতি সনাক্ত হওয়ার আগেই সংক্রমিত ব্যক্তি এটি বিপুল সংখ্যক মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছে।
ভারতীয় এই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘সুতরাং আপনি পরীক্ষা করার সময়ও, অনেক পিছিয়ে আছেন।’
ড. জয়প্রকাশ বলেন, ‘আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারের কোনো সংস্থাকে বুস্টার ডোজ সুপারিশ করিনি। আমার জানামতে, সতর্কতামূলক ডোজটির জন্য কেবল পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কারণ এমনও প্রতিবেদন রয়েছে যে, কিছু লোক, যাদের বেশিরভাগ বয়স ৬০ বছরের বেশি, তাদের শরীর দুই ডোজ গ্রহণের পরও সাড়া দেয়নি।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা