অনলাইন ডেস্ক
বুধবার দুপুরে পৃথক ঘটনা দুটি ঘটে।
নিহতদের মধ্যে আনচুর শরীয়তপুরের নাড়িয়া উপজেলার কালিকা প্রসাদ গ্রামের গিয়াস উদ্দিন মাতুব্বরের ছেলে। তিনি লকডাউনের মধ্যে ঈদ করতে গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর আসছিলেন। অন্যদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আশিকুর রহমান বলেন, মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া নৌপথে চলাচলকারী ফেরি এনায়েতপুরী থেকে নামতে গিয়ে বেলা দুইটার দিকে পদদলিত হয়ে পাঁচজন মারা যান।
এর আগে দুপুর ১২টার দিকে শাহ পরান ফেরিতে পদদলিত হয়ে একজন মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে আনচুরের লাশ উদ্ধার করে।
পুলিশ ও ঘাট সূত্র জানায়, বেলা পৌনে ১১টার দিকে শিমুলিয়া ফেরিঘাট থেকে প্রায় তিন হাজার যাত্রী নিয়ে শাহ পরান নামের একটি রো রো ফেরি রওনা হয়। ফেরিটি বাংলাবাজার পৌঁছায় দুপুর ১২টায়। ফেরিটি বাংলাবাজার ঘাটের ৩ নম্বর পন্টুনে নোঙর করার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত নামতে গিয়ে হুড়োহুড়ি শুরু করেন যাত্রীরা। যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়ে চাপা পড়ে আনচুর মাদবর (১৫) নামের এক কিশোর মারা যায়।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, অতিরিক্ত যাত্রী ও প্রচণ্ড গরমের কারণে আনচুরের মৃত্যু হয়েছে। আনচুরের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় পুলিশ আনচুরের লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা