অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায়, অ্যাশেজের শেষ ম্যাচ খেলতে হোবার্টে গিয়েছিলো দুই দল। সেখানে ক্রাউন প্লাজা হোটেলে ওঠে তারা। জৈব সুরক্ষা বলয় ও করোনা প্রটোকলের কারণে হোটেলের একটি পাশ পুরোপুরি বরাদ্দ ছিলো শুধু দুই দলের জন্য। তবে বাকি জায়গায় অন্য অতিথিরাও উঠেছেন।
সেই হোটেলে অস্ট্রেলিয়া সময় রোববার রাতে সিরিজ শেষে দুই দল মিলে বসেছিলো গেট টুগেদার পার্টিতে। প্রতি সিরিজ শেষেই মূলত এটি করে তারা। এই পার্টি চলতে চলতে হয়ে যায় সোমবার ভোর। যে কারণে রীতিমতো পুলিশ এনে বন্ধ করা হয় দুই দলের এই পার্টি। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের পার্টিতে এতো বেশি শব্দ হচ্ছিলো যে তা অন্যান্য অতিথিদের সমস্যা করছিলো। তাই সেখানেরই এক অতিথি পুলিশে ফোন দেন। পরে তাসমানিয়ান পুলিশের চারজন সদস্য এসে সোমবার ভোরে সেই পার্টি বন্ধ করে দেন।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের এক মুখপাত্র বলেন, সোমবার সকালে হোবার্টে টিম হোটেলে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা একসঙ্গে বসে পান করছিল। তখন হোটেলের এক অতিথির কাছ থেকে অভিযোগ পায় কর্তৃপক্ষ। তাই সেখানে পুলিশ আসে।
তিনি আরো বলেন, হোটেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ কর্মকর্তারা যখন সরে যেতে বলেছিলো, তখন খেলোয়াড় ও টিম স্টাফরা নিজ নিজ রুমে ফিরে যায়। এই ঘটনায় ইংল্যান্ড দলের পক্ষ থেকে দুঃখপ্রকাশ করা হয়েছে। তবে বিস্তারিত জানার জন্য এ বিষয়ে তদন্ত করবে বোর্ড।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা