অনলাইন ডেস্ক
হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।
এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার বোমাবর্ষণে ঘরবাড়ি হারানো প্রায় ২৪ লাখ লোকের বেশিরভাগই এখন অবস্থান করছে রাফাহ শহরে। সেখানেই আজ ভোররাতে ইসরায়েলি হামলার পর শহরটির বিভিন্ন এলাকা থেকে আগুন ও ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। রাফাহর ১৪টি বাড়ি এবং তিনটি মসজিদে এই বিমান হামলাচালানো হয়।
এদিকে হামলার পর এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানায়, আজ ভোররাতে তারা গাজার দক্ষিণাঞ্চল ও সাবুরা এলাকায় ‘সন্ত্রাসী’ অবস্থানে সিরিজ হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে তার দেশের সেনাবাহিনীকে রাফাহ শহরে স্থল আক্রমণের জন্য সবধরনের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।
গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া হামাস-ইসরায়েলে যুদ্ধের পর রাফাহ হলো একমাত্র জনাকীর্ণ শহর যেখানে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এতোদিন প্রবেশ করতে পারেনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা