অনলাইন ডেস্ক
নতুন বছরের প্রথম প্রহরে বরাবরের মতোই আলোর খেলা চলে অকল্যান্ডে। তবে করোনা সতর্কতায় এবার অনেকটাই সাদামাটা উদযাপন ছিল অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে। সীমিত পরিসরে হয়েছে আতশবাজি প্রদর্শনী। থার্টি ফার্স্টের উৎসবে এবার সীমিত রাখা হয় জনসাধারণের অংশগ্রহণ। বাতিল করা হয় আতশবাজি প্রদর্শনীর অনেক আয়োজন।
নিউজিল্যান্ডের পর বর্ষবরণের উৎসব করে প্রতিবেশি অস্ট্রেলিয়া। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে বিশ্বের অন্যতম জাকজমকপূর্ণ আয়োজনটি হয় সিডনি হারবারে। করোনার কারণে এখানে টানা দুই বছর সীমিত রাখা হয়েছে দর্শণার্থীর সমাগম।
সিডনির মূল আয়োজন রাত ১২টায় হলেও শিশুরা যেন উৎসব থেকে বঞ্চিত না হয়, তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় সময় রাত নয়টায় এক দফা আতশবাজি প্রদর্শনী হয়।
ভৌগলিক অবস্থানভেদে প্রায় ২৪ ঘণ্টা ধরেই বিশ্বের নানা প্রান্তে চলবে বর্ষবরণ। বর্ণিল আয়োজন রাখা হয়েছে সব দেশেই। উৎসবের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে নেয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি।
আতশবাজি, লেজার শো’র পাশাপাশি, বর্ষবরণের উৎসবে থাকছে প্রাচীন রীতি আর ধর্ম বিশ্বাসও। লাতিন দেশগুলোয় গণকের মাধ্যমে অনেকে জেনে নিচ্ছেন ভবিষ্যৎ। কেউবা নতুন বছরে সুস্বাস্থ্য কামনায় কিনছেন সৌভাগ্যের প্রতীক।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা