অনলাইন ডেস্ক
মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলার জনগণ যুদ্ধ করেছিল একটি মুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে, মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকার, ভাতের অধিকার, বাক স্বাধীনতা, মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করা জন্য। কিন্তু এসব কিছু বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার হরণ করেছে। মানুষের ভোটের ও ভাতের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। বাংলাদেশ এখন কঠিন সময় পার করছে, দুঃসময় পার করছে।
তিনি বলেন, দেশে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। কুমিল্লাতে পূজা মণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখা হয়েছে আওয়ামী লীগের অধীনে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছেন তারা। বাংলার সব ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের। কিন্তু সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। বৃহত্তর মুসলিম সম্প্রদায়ের নিরাপত্তাও দিতে পারেনি।
নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এদেশে নির্বাচন তখনই হবে, যখন দেশে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হবে। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হতে হলে সরকারকে ক্ষমতা থেকে নেমে নির্বাচন দিতে হবে। নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করতে হবে। তাহলে জনগণের ভোটের নির্বাচন সম্ভব। না হয়, তাদের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়, একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন দিলে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে।
শোক সভায় জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুলের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ. জেড. এম. জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন জীবন, সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরী, মিজানুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেনসহ অনেকে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা