অনলাইন ডেস্ক
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দেশটির রাজধানী তেগুচিগালপায় তার বাড়ি ঘিরে রাখে পুলিশ। প্রায় এক ঘণ্টা পর তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে আত্মসমর্পণ করেন। গ্রেফতারের আগে আত্মগোপন ঠেকাতে প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
হার্নান্দেজ ২০১৪ সাল থেকে চলতি বছর জানুয়ারি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মাদক পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এই মাদক পাচারকারী চক্রে তার ছোট ভাই টনি হার্নান্দেজও সম্পৃক্ত। গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তার ভাইকে। তবে তিনি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
টনি হার্নান্দেজের বিচার চলাকালে প্রসিকিউটর অভিযোগ আনেন যে মেক্সিকোর মাদক সম্রাট জোয়াকুইন ‘এল চ্যাপো’ গুজমান ব্যক্তিগতভাবে টনি হার্নান্দেজকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েছিলেন। তিনি দাবি করেন সেই অর্থ ঘুষ দেওয়ার জন্য দেওয়া হয়েছিল।
ক্ষমতায় থাকাকালে প্রেসিডেন্ট হার্নান্দেজ মাদক চোরাচালান বন্ধের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন বলে দাবি করেন তিনি। সে সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার সরকারকেও সমর্থন করেন। কিন্তু জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর হন্ডুরাসের এই সাবেক প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হয় তার। গত সপ্তাহে হার্নান্দেজকে দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা