অনলাইন ডেস্ক
বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯২৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ফরিদপুরের কাশিয়ানী থানার আড়ুয়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভারতে পড়াশোনা শেষে ১৯৫২ সালে পাবনার আতাইকুলায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯৫৮ সালে তিনি ও তাঁর তিন বন্ধু মিলে আতাইকুলায় গড়ে তোলেন স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। বর্তমানে স্কয়ারে ৪০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ পুনর্গঠনে স্যামসন এইচ চৌধুরীর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। পাবনায় অনিতা-স্যামসন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেওয়ার স্থায়ী ব্যবস্থা করে গেছেন। সোয়া কোটি টাকা ব্যয়ে পাবনার ঐতিহাসিক অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরি সমৃদ্ধ জ্ঞানভাণ্ডারে পরিণত হয়েছে। জীবদ্দশায় স্যামসন চৌধুরী অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন এবং তিনি তাঁর কীর্তির জন্য অসংখ্য পুরস্কার ও স্বীকৃতি পেয়েছেন।
তিন ছেলের মধ্যে বড় ছেলে স্যামুয়েল এস চৌধুরী (স্বপন চৌধুরী) বর্তমানে স্কয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান, মেজ ছেলে তপন চৌধুরী স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ও স্কয়ার হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ছোট ছেলে অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু মাছরাঙা টেলিভিশন, স্কয়ার টয়লেট্রিজ, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। একমাত্র মেয়ে রত্না স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা