অনলাইন ডেস্ক
সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকা ও সদরের বাকী অংশ নিয়ে গঠিত সিলেট-১ সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী না থাকায় এবং আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী না হওয়ায় আব্দুল মোমেনকে জয়ী হতে বেগ পেতে হবে না। একইভাবে সিলেট-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদের জয়ও অনেকটাই নিশ্চিত। তাঁরও নেই শক্ত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী।
তবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-২ সংসদীয় আসনে। এখানে প্রার্থী ৭ জন। এর মধ্যে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিব“র রহমান শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন নৌকার প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরীকে। এছাড়াও লড়াইয়ে আছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহিয়া চৌধুরীও।
দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ উপেজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৩ আসন। যেখানে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে যাচ্ছে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান সাংসদ হাবিবুর রহমান ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের মধ্যে। এই আসনে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও আছেন লড়াইয়ে।
কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৫ আসনে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তবে মূল লড়াই হওয়ার কথা নৌকা প্রতীকের মাসুক উদ্দিন আহমদের সাথে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আহমদ আল কবিরের।
বিয়ানী বাজার ও গোলাপগঞ্জ নিয়ে গঠিত সিলেট-৬ সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে পড়তে হয়েছে জাতীয় পার্টির ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কঠিন চ্যালেঞ্জে। তাঁর প্রতিপক্ষ তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান সোনালি আঁশ প্রতিকের শমসের মুবিন চৌধুরী, জাতীয় পার্টির সাবেক হুইপ লাঙ্গল প্রতীকের সেলিম উদ্দিন ও কানাডা আওয়ামী লীগের সভাপতি ট্রাক প্রতীকের সরওয়ার হোসেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেটের ৬টি আসনে লড়ছেন ৩৫ প্রার্থী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা