অনলাইন ডেস্ক
গত বৃস্পতিবার প্রধান বিচারপতির সভাপতিত্বে ফুলকোর্ট সভায় দুই পদ্ধতিতে উচ্চ আদালতে বিচারকাজ চালানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
তাছাড়া, সভায় ২০২০ সালের অবকাশকালীন ছুটি বাতিলের পক্ষে মত দেন অধিকাংশ বিচারপতি।
তবে, দুই পদ্ধতিতে আদালত পরিচালনা করলে জটিলতা দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন অনেক আইনজীবী।
এদিকে, গত ৫ আগস্ট থেকে শারীরিক উপস্থিতিতে বিচারকাজ শুরু করেছে দেশের সব বিচারিক আদালত।
সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির সঙ্গে মিল রেখে গত ২৬ মার্চ থেকে আদালতেও ছুটি শুরু হয়। সাধারণ ছুটির মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। বাড়ে আদালতের ছুটিও। সাধারণ ছুটি চলাকালে ৯ মে ‘আদালত কর্তৃক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার’ অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। ফলে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে শারীরিক উপস্থিতি ছাড়া ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে বিচারকাজ পরিচালনার সুযোগ তৈরি হয়।
এরপর ১১ মে থেকে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়। ৯ জুলাই অধ্যাদেশটি আইনে পরিণত হয়।
অধস্তন সব দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালগুলোয় ৫ আগস্ট থেকে শারীরিক উপস্থিতিতে স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে জানিয়ে ৩০ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। অধস্তন আদালতে এখন আগের নিয়মে বিচারকাজ চলছে।
৩ আগস্ট অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন জানায়, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৬ আগস্ট ফুল কোর্ট সভা হবে। সে অনুসারে ফুল কোর্ট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা