অনলাইন ডেস্ক
আর বিজেপির এই বিপর্যয়ের কারণ জানতে চেয়েছেন অমিত। রোববার (২ মে) দুপুরে রাজ্য বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় এ কথা জানিয়েছেন।
কার্যত ভোট গণনাপর্বের মধ্যেই কৈলাস মেনে নিয়েছেন বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির ভরাডুবি হয়েছে।
পাশাপাশি, টালিগঞ্জে বাবুল সুপ্রিয় এবং চুঁচুড়ায় লকেট চট্টোপাধ্যায়ের পিছিয়ে থাকার ঘটনাকে ‘আশ্চর্যজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন কৈলাস। তিনি জানান, ভোটের পূর্ণাঙ্গ ফল পাওয়ার পর বিজেপি নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এ নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে।
বিধানসভা ভোটের প্রচারপর্বে রাজ্যে এসে একাধিক বার ২০০ আসনে জেতার দাবি করেছেন বিজেপির সাবেক সভাপতি অমিত। কিন্তু ভোটগণনার গতিপ্রকৃতিতে দেখা যাচ্ছে ১০০ আসনেও জিততে পারবে না বিজেপি।
যদিও তিন বছর আগে লোকসভা ভোটে অনেকটাই হিসাব মিলিয়েছিলেন অমিত শাহ। সেবার রাজ্যের ৪২টি লোকসভা আসনের অর্ধেক আসনে জেতার দাবি করেছিলেন তিনি। বিজেপি জিতেছিল ১৮টিতে।
তবে এবার আর অমিতের সেই হিসাব নীল বাড়ির লড়াইয়ে মিলছে না বলেই ধরে নেয়া যায়।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গে এই সম্ভাব্য হারের জন্য দায়ী করে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তথা নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহর দিকে আঙুল তোলা শুরু করেছেন বিজেপির রাজ্য নেতাদের একাংশ।
সরাসরি মোদি-শাহর নাম মুখে না নিলেও রাজ্যের এক শীর্ষ নেতা বলেছেন, ‘সেনাপতি হয়েছিলেন যারা জিতলে তারা কৃতিত্ব নিতেন। এখন হারের দায়ও তাদেরই নিতে হবে।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা