অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার বিকেলে কারাগারের ২ নম্বর গেটের সামনের ড্রেন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় তার পরনে কারারক্ষীর পোশাক ছিল।
একরামুল নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার কান্তা গ্রামের মৃত রহিম উদ্দিনের ছেলে।
তিনি দুই বছর ধরে বগুড়া কারাগারে কর্মরত ছিলেন। বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আখতার এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বগুড়া কারাগারের জেলার ফরিদুর রহমান রুবেল জানান, বুধবার রাত ১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত কারাগারের ২ নম্বর গেটে ডিউটি ছিল একরামুলের। পরের শিফটের ডিউটি ছিল কারারক্ষী মামুনের।
কিন্তু মামুন রাতে ডিউটিতে যাননি। পরে বিষয়টি জানার পর খোঁজ নেওয়া হয়। তখন মামুন নিজের অসুস্থতার কথা বললে অপর এক কারারক্ষীকে সেখানে পাঠানো হয়। এরপর সকালে জানা যায় রাত ৩টা পর্যন্ত ডিউটিতে থাকা একরামুল নিখোঁজ রয়েছেন।
তখন থেকেই তাঁর সন্ধান শুরু হয়। বিকেলে কারাগারের ২ নম্বর গেটের সামনে ড্রেনের কালভার্টের নিচে উপুড় হয়ে পড়ে থাকা একরামুলের মরদেহ মেলে।
তিনি বলেন, নিখোঁজের বিষয়টি কারারক্ষী মামুনই প্রথম কারা কর্তৃপক্ষকে জানান। কালভার্টের সামনে ঝোপঝাড় থাকায় প্রথমে কেউ মরদেহটি খেয়াল করেনি। বিকেলে এক পরিচ্ছন্নতাকর্মী কালভার্টের নিচে এরামুলের জুতা দেখতে পেয়ে খবর দেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা