অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নবনির্বাচিত সভাপতি কাজী সালাহউদ্দীন এমন শঙ্কার কথা জানালেন রোববার। বাফুফে ভবনে এক সংবাদ সম্মেলেন তিনি বলেন, ‘যেখানে (বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম) খেলছি, যখন তখন ফিফা-এএফসি এটা বন্ধ করে দিতে পারে। এখন সুসম্পর্কের কারণে আমাদের খেলতে দিচ্ছে। তবে এই বিপদটা রয়েই গেছে।’
দীর্ঘদিন ধরেই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সংস্কারের দাবি করে আসছে বাফুফে। বিশেষ করে ড্রেসিংরুম, মাঠের আউটফিল্ড, গ্যালারি সংস্কার অতি জরুরি। কিন্তু বিভিন্ন কারণে সংস্কার পিছিয়েছে বারবার। ২০০৫ সালের আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফুটবল ও ক্রিকেট ভাগাভাগি করে খেলা হলেও মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম ছিল পুরোই ফুটবলের দখলে। কিন্তু ক্রিকেট ও ফুটবল সমানতালে চালিয়ে যেতে পারছিল না বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। সে কারণে মিরপুরে চলে যায় ক্রিকেট। বঙ্গবন্ধুতে স্থায়ী হয় ফুটবল।
এরপর ক্রিকেটের দুইটি ইভেন্ট হয় বঙ্গবন্ধুতে- একটি ২০১১ সালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, অন্যটি ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের কনসার্ট। এছাড়া ফুটবলের দখলেই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। ২০১১ সালে এ মাঠে খেলেছিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসি। তার সঙ্গে এসেছিলেন আনহেল দি মারিয়া, সার্জিও আগুয়েরো, গনসালো হিগুয়েনরা। ২০০৬ সালে জিদান অংশ নিয়েছিলেন প্রীতি ম্যাচে। সেখানেই এখন আয়োজন হয় ফুটবরের সব খেলা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা