অনলাইন ডেস্ক
রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাস অতিমারি মোকাবেলায় দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি বলেন, এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ও চিন এক সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা ও তার উৎপাদনে চিনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগেও আগ্রহী বাংলাদেশ।
চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার চিন। বাংলাদেশ-চিন সম্পর্ক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমান্বয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে। পরিকাঠামো ও যোগাযোগ-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চিনের বিনিয়োগ বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎকালে চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, চিন ও বাংলাদেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে কৌশলগত সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে চিন। এ ছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানেও চিন কাজ করে যাচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, মায়ানমারের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক খুবই ভালো। এই সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরাতে চিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মো. আবদুল হামিদ আশা করেন, চিন এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ করবে। বাংলাদেশ ও চিনের মধ্যে প্রতিরক্ষা সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে আগামী দিনে এ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা