অনলাইন ডেস্ক
রোববার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল খারিজ করে এ আদেশ দেন।
আদালতে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বোর্ডের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক ও ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান ও ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী।
পরে ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধে জারি করা রুল প্রত্যাহার করতে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনী বোর্ড ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্টের পক্ষে আবেদন করেছিলাম। আদালত শুনানি নিয়ে রুল খারিজ করে দিয়েছেন। এখন এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন প্রক্রিয়া চালু রাখতে বাধা থাকল না।
এর আগে গত ২০ এপ্রিল করোনা পরিস্থিতিতে চলমান লকডাউনের মধ্যে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ৭ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের স্মারকে নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান রাখার অনুচ্ছেদটি কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে সেটিও জানতে চাওয়া হয়েছে। পরে এই রুল প্রত্যাহার চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনী বোর্ড ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম।
গত ২০ এপ্রিল ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী বলেছিলেন, ৭ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠনের পরিচালক জারি করা নোটিশে বলা হয়, যেসব বাণিজ্যিক সংগঠন তফসিল ঘোষণা করেছে তারা নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান রাখতে পারবে।
করোনার মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া চালু রাখতে বাণিজ্য সংগঠনের পরিচালকের জারি করা এই নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন এফবিসিসিআইয়ের জেনারেল বডির সদস্য আমির উদ্দিন দিপু। এ ছাড়া করোনা পরিস্থিতিতে নির্বাচন প্রক্রিয়া বন্ধ রাখতে তিনি একটি আবেদনও করেছিলেন। সেটিও রিটে উল্লেখ করা হয়েছিল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা