অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পৌরসভার করিয়ার দীঘির পাড়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী হেলাল উদ্দিন।
তার দাবি, উত্তর চট্টগ্রামে ঐতিহ্যবাহী সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংগঠন হিসেবে জাগৃতি সবার মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমান সভাপতি মো. লোকমান চৌধুরী ও সম্পাদক মো. ওসমানের অসাংবিধানিক, একতরফা ও জোরপূর্বক কর্মকাণ্ড অধিকাংশ সদস্যদের হতাশ করেছেন।
তিনি বলেছেন, দু’বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয় জাগৃতি’র নির্বাচন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২১-২২ কার্যকরি নির্বাচনে পনের পদের মধ্যে আমি ক্রীড়া সম্পাদক পদে ও জুনায়েতুল আলম মিলনায়তন সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় নির্বাচিত হই। বাকি ১৩ পদে নির্বাচন হয়। তবে সভাপতি, সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর ওই দু’জন বেপরোয়া হয়ে উঠে বলে অভিযোগ করেন হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, সভাপতি ও সম্পাদক বিভিন্ন অসাংবিধানিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কোন প্রকার যোগ্যতা বিবেচনা না করেই মোটা অংকে টাকার বিনিময়ে অসাংবিধানিকভাবে অযোগ্য ও অপ্রাপ্ত বয়স্কদের সদস্যপদ প্রদান করেন।
অন্যদিকে যোগ্যাতাসম্পন্ন আবেদনকারীদের আবেদন অগ্রাহ্য করেন। আমি এর প্রতিবাদ করলে তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে আমাকে কারণ দর্শানো নোটিশ না দিয়েই সাময়িক বহিস্কার ও কেন আমার সদস্যপদ বাতিল হবে না মর্মে নোটিশ প্রদান করে। নোটিশের সুরাহার আগেই অসাংবিধানিকভাবে গায়ের জোরে ছবিযুক্ত নামের তালিকা হতে আমার নাম মুছে দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে জাগৃতির মিলনায়তন সম্পাদক জুনায়েতুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
তবে সংবাদ সম্মেলনে ক্লাবটি ক্রীড়া ও প্রমোদ বিষয়ক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন যেসব অভিযোগ তুলেছেন তার সবটুকুকে মিথ্যা ও ভানোয়াট বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনের সভাপতি মো. লোকমান চৌধুরী।
পূর্বকোণকে তিনি বলেছেন, সংবাদ সম্মেলনে হেলাল সাহেব যেসব বক্তব্য দিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। জাগৃতি ক্লাব সব সময় সাংবিধানিক নিয়মে চলছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা