রোহিঙ্গাদের ‘হিট পয়েন্ট গ্রুপ’ ও ‘আল-ইয়াকিন’সহ কয়েকটি গোষ্ঠী হত্যা, অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় ও মাদক চোরাচালানের মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের অর্থনৈতিক সমস্যাসহ অন্যান্য অসহায়ত্বের সুযোগকে পুঁজি করে তাদের মিয়ানমার থেকে ইয়াবা পাচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে একটি চক্র।
তাদের অপরাধ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে তিনটি দল তৈরি হওয়ায় অস্থিরতাও সৃষ্টি হয়েছে।
এরা কোনোভাবেই মায়ানমার ফিরে যেতে আগ্রহী নয়। দ্বিতীয় দলটি অন্য কোনো দেশে অভিবাসী হতে চায় এবং অপর গোষ্ঠীটি পূর্ণ নাগরিক মর্যাদা পেলে নিজ দেশে ফিরতে চাচ্ছে। স্থানীয় সূত্র বলছে, রোহিঙ্গাদের একটি অংশ ক্যাম্প ছেড়ে পাহাড়ি পথ ধরে বিভিন্ন স্থানে অবাধে যাতায়াত করছে।
তারা ক্যাম্প ছাড়াও বাইরে গিয়েও অপরাধে জড়াচ্ছে। এ অবস্থায় ক্যাম্পগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে সীমানা প্রাচীর বা কাঁটাতারের বেষ্টনী গড়ে তোলা এবং সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
‘পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট ১৬ এপিবিএন প্রধানত রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং রোহিঙ্গাদের চলাচল কেবলমাত্র ক্যাম্পের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে কাজ করবে। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ইউনিটটি গঠিত হওয়ার পরই অর্পিত দায়িত্ব পালনে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম শুরু করেছে।
Great content! Super high-quality! Keep it up! 🙂
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা