অনলাইন ডেস্ক
তবে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, ক্রয়াদেশ কমতে থাকায় কারখানাগুলোকে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের দিকে যেতে হবে। এই বক্তব্যে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। এমন পরিপ্রেক্ষিতে ডিআইএফই চিঠি পাঠালো বিজিএমইএ সভাপতিকে।
ডিআইএফই’র মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায় ইত্তেফাককে বলেন, একটি সংগঠনের প্রধান হিসেবে বিজিএমইএ সভাপতির এমন ঘোষণা দেওয়া ঠিক হয়নি। শ্রমিক ছাঁটাই হলে শ্রম অসন্তোষ হতে পারে। আমাদের কাছে প্রতিদিনই বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন এসব বিষয়ে চিঠি দেয়। ডিআইএফই’র অফিসগুলোকেও ছাঁটাই ইস্যুতে আলোচনা, সমঝোতা করতে হয়।
তিনি বলেন, প্রণোদনার অর্থ দিয়েই তো জুন মাসের বেতন দেওয়া হচ্ছে। অথচ এখন আবার ছাঁটাইয়ের কথা বলা হচ্ছে। তাহলে শ্রমিকরা যাবে কোথায়? তিনি বলেন, এসব বিষয়ে আলোচনার জন্য বিজিএমইএকে ডাকা হলেও তারা এড়িয়ে গেছে।
অবশ্য ডিআইএফই’র এমন চিঠির সঙ্গে একমত নন পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন, শ্রম আইনের ২০ ধারায় বলা আছে কাজের অতিরিক্ত শ্রমিক ছাঁটাই করা যাবে। তাহলে যারা ছাঁটাই না করার জন্য বলছেন, প্রকারান্তরে শ্রম আইনকে অস্বীকার করছেন। আমাদের কাছে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের বিকল্প নেই। তাদের কাছে কোন ভালো বিকল্প থাকলে আমাদের জানান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা