ফলটা দেখতে অনেকটাই কাঁঠালের মতো। মালয়েশিয়ায় এর নাম ডুরিয়ান। ফলটির গায়ের কাঁটা দেখে এর স্বাদ সম্পর্কে ভিন্ন ধারণা হতে পারে। তবে মালয়েশিয়ায় যারা ফলটি খেয়েছেন, তারা এর প্রেমে পড়ে গেছেন। এমনকি ফলটি ভাঙলে বা কাটলেও মন মাতানো সুগন্ধে খাওয়ার লোভ সামলানো দায় হয়ে পড়ে।
জাপানের এক তরুণী মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রথমবারের মতো ফলটি খান। একেবারেই কম দামের হওয়ায় সেখানে বেশ কয়েকবার ফলটি কিনে খেয়েছেন তিনি।
দেশে ফিরে যাওয়ার পরেও ডুরিয়ানের খোঁজ চালাতে থাকেন তিনি। ওই তরুণীর দাবি, তিনি ডুরিয়ানের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছেন। সে কারণে ডুরিয়ানের ফ্লেভারে বানানো বিস্কুট ও চকোলেট খেয়ে কিছুটা স্বস্তি পাওয়ার চেষ্টা করেছেন।
তবে ডুরিয়ানের স্বাদ কি আর বিস্কুটে মেটে! তিনি জাপানের রাস্তায় বিক্রি হওয়া ডুরাইন কেনেন। কিন্তু খোলা বাজারে চড়া দামে কেনা ডুরিয়ানের স্বাদ তাকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি।
একপর্যায়ে তিনি সিদ্ধান্ত নেন, বড় কোনো দোকান থেকে সরাসরি মালয়েশিয়া থেকে আমদানি করা ডুরিয়ান কিনবেন। অনেক বেশি দাম হওয়া সত্ত্বেও তিনি ডুরিয়ান কেনেন। এবারও তিনি হতাশ হন।
মালয়েশিয়ায় যে ডুরিয়ান খেয়েছেন, তার স্বাদ আর পাননি জাপানে। তার ধারণা, ডুরিয়ানের প্রকৃত স্বাদ পেতে গেলে মালয়েশিয়ায় যেতে হবে। মালয়েশিয়া ছাড়া আর কোথাও ডুরিয়ানের প্রকৃত স্বাদ পাওয়া সম্ভব নয়।
জাপানের তরুণী ইচাং নয় মিনিটের এক ভিডিওতে তার ডুরিয়ানের প্রতি আসক্তি এবং বাজার থেকে সেটা কিনে বাসায় ফিরে খাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখান। ভিডিওটিতে তিনি তুলে ধরেছেন, মালয়েশিয়া থেকে ফেরার পর ডুরিয়ানের প্রতি নিজের আসক্তির কথাও। অথচ তিনি মালয়েশিয়ায় আর যেতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।
NB:This post is copied from kalerkantho
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা