অনলাইন ডেস্ক
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতিটি প্যাকেটে নোটের সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে, প্যাকেট ব্যান্ডিংয়ের পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখার নাম, সিল, নোট গণনাকারীর স্বাক্ষরের লেবেল লাগানোর বিধান রয়েছে। সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই নির্দেশনা লঙ্ঘন হচ্ছে। সরাসরি টাকার ওপর সংখ্যা ও তারিখ লেখা, শাখার সিল, স্বাক্ষর ও অনুস্বাক্ষর প্রদান ও স্ট্যাপলিং ইত্যাদি করা হচ্ছে। এর ফলে নোটগুলো অপেক্ষাকৃত কম সময়ে অপ্রচলনযোগ্য হচ্ছে। এতে অনেক সময় গ্রাহক ভোগান্তির শিকার হন। অপচয় হচ্ছে রাষ্ট্রীয় অর্থের।
সার্কুলারে আরও বলা হয়, গণনাকালে নোটের ওপর লেখা, স্বাক্ষর, সিল এবং নোটের প্যাকেটে স্ট্যাপলিং (১০০০ টাকা মূল্যমান নোট ব্যতীত) থেকে বিরত থাকতে হবে। প্যাকেটে নোটের সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে প্যাকেট ব্যান্ডিং করার পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখার নাম, সিল, নোট গণনাকারীর স্বাক্ষর ও তারিখ সম্বলিত লেবেল/ফ্ল্যাইলিফ লাগানোর বিষয়টি কঠোরভাবে পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা