অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র হতে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিকামী জনগণের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। সেই কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রকে আমরা মনে করি মুক্তিযুদ্ধের সূচনা লগ্নের একটা কেন্দ্র ও ঐতিহাসিক স্থান।
‘তাই, এই ঐতিহাসিক স্থানটিকে মূল্যায়ন করে ২৭ মার্চ জাতীয় কমিটি শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ওইদিন দুপুর ২টায় আমাদের মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটি নেতৃবৃন্দ, জাতীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ, দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ দেশের সর্বস্তরের জনগণ এই কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে শ্রদ্ধা জানাবেন।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আমরা দলীয়ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গত দুই সপ্তাহ যাবত পালন করে আসছি। আগামীতেও তা অব্যাহত থাকবে। অনেক কর্মসূচি ২৬ মার্চের মধ্যে আমরা শেষ করতে পারছি না।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আজ (২৬ মার্চ) বিএনপি ঢাকাসহ সারাদেশে বিজয় র্যালী করেছে। সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ও শেরে বাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ৫০ বছরের ঘটনাবলীর সত্যিকার ইতিহাস জনগণের সামনে তুলে ধরতে বিএনপি এসব কর্মসূচি পালন করছে। আমরা লক্ষ্য করেছি, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বর্তমান সরকার তাদের সুবিধামতো করে প্রচার করছে এবং বিকৃত ও মিথ্যা প্রচার দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। সেজন্য মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস ও ঘটনাগুলো তুলে ধরছি জনগণের সামনে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা