অনলাইন ডেস্ক
তৃণমূলের দাবি, বিজেপির লোকজন বুথে এজেন্টদের বসতে দেয়নি; তাদেরকে বের করে দেওয়া হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যম আনন্দাবাজার পত্রিকা জানায়, মমতাকে দেখে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিতে শুরু করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। এতে উত্তেজিত হয়ে যান তৃণমূল সমর্থকরাও। দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরস্পরকে লক্ষ্য করে শুরু হয় এলোপাথাড়ি ইটবৃষ্টিও। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসে রাজ্য পুলিশ এবং র্যাফ। দুই শিবিরকে আলাদা করে দেয় তারা। কিন্তু বুথের বাইরের পরিস্থিতি শান্ত না হওয়ায়, বুথের ভেতরই আটকে পড়েন মমতা।
বিকল্প রাস্তায় মমতাকে বের করে আনতে ব্যর্থ হয় প্রশাসন। পরে বাধ্য হয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে মানবশৃঙ্খল গড়ে বিক্ষোভকারীদের আটকানোর চেষ্টা করা হয়।
সেখানে বসেই রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে ফোন করে পরিস্থিতি জানান তিনি। কিন্তু মমতার অভিযোগ উড়িয়ে দেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
তিনি বলেন, ‘অবাঞ্ছিত কেউ যাতে বুথে না ঢোকেন, তার জন্যই কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে। মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেবেন। তাতে অসুবিধা কোথায়! হেরে যাবেন বুঝে উত্তেজনা সৃষ্টি করছেন মমতা। নির্বাচন কমিশনকে ভরসা করা উচিত। সুষ্ঠুভাবে ভোট করানোই ওদের দায়িত্ব। আর ৮০ শতাশ জাল ভোট চাইলে ওর দলও করতে পারবে না। নিজেরা জাল ভোট করতে পারছেন না বলেই এ সব বলছেন।’
ওই বুথে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকেন মমতা। পরে দুপুর সোয়া ৩টার দিকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহায়তায় সেখান থেকে বের হন মমতা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা