অনলাইন ডেস্ক
সেলফি তোলার পরেই জো বাইডেনকে বাংলাদেশে সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর আবাসস্থলে এক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, শনিবার জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে দীর্ঘ ১৫ মিনিট আলোচনা হয় জো বাইডেন ও শেখ হাসিনার। এসময় নিজে থেকেই সেলফি তোলেন জো বাইডেন।বাংলাদেশকে কোনো ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র চাপ দেয়নি জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক বা মানবাধিকার ইস্যুতে কোনো প্রশ্ন করেনি বরং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সাফল্যের বিষয়ে অবগত থাকার কথা জানিয়েছেন জো বাইডেন।
এছাড়া জো বাইডেনকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণের বিষয়টিও উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক অনেক ভালো। তারা আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর জন্য লোকজন পাঠান। তারা আমাদের কোনো চাপ দেন না বরং আপনারা (গণমাধ্যম) আমাদের চাপে রাখেন। আজকের বৈঠকের মধ্য দিয়ে সমালোচকদের মুখে চুলকানি পড়ল।
এদিকে সায়মা ওয়াজেদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও তার নিজের বেশকিছু ছবি আপলোড করেছেন যেখানে তাদের হাসিমুখে দেখা গেছে।
একটি ছবিতে বাইডেনকে শেখ হাসিনা ও তার মেয়ের সঙ্গে নিজের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে সেলফি তুলতে দেখা গেছে। ছবিটিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এবং তার মার্কিন সমকক্ষ অ্যান্থনি ব্লিংকেনকেও দেখা গেছে।
আলাপচারিতায় তাদের কী কথা হয়েছে তা বর্ণনা করেছেন প্রধানমন্ত্রীকন্যা। তিনি তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স, পূর্বের টুইটারে লিখেছেন, নয়াদিল্লিতে জি-২০ সামিটে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে চমৎকার আলাপ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি তার সঙ্গে সার্বিক জনস্বাস্থ্যের অংশ হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবার গুরুত্ব এবং শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল মনোবিজ্ঞানীর বিষয় নিয়ে কথা বলেছি।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এ বছরের অনুষ্ঠানের আয়োজক ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে অন্যান্য বৈশ্বিক নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা