অনলাইন ডেস্ক
শনিবার (২২ অক্টোবর) বিকালে হঠাৎ করে সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি বেড়ে যায়। মর্টারশেল এবং গুলির বিকট শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সীমান্তের পাশে বসবাস করা সাধারণ মানুষের মধ্যে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূরুল আবছার জানান, শনিবার সকাল থেকে হঠাৎ করেই গুলির শব্দ শোনা যায় চাকঢালা ও দৌছড়ি সীমান্তের ওপারে। কিন্তু বিকেলের দিকে চাকঢালা সীমান্তের ৪৩ ও ৪৪ নম্বর সীমান্ত পিলারের ছেড়ারমাঠ এলাকায় গোলাগুলির পরিমাণ বেড়ে যায়। সীমান্তের ওপারে বিকট শব্দে মর্টারশেল ও গুলিবর্ষণের আওয়াজ শোনা যায়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আতঙ্কিত সীমান্ত অধিবাসী দেড়শ পরিবারকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে অধিকাংশকে পার্শ্ববর্তী সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাসাবাড়িতে এবং ১২টি পরিবারের নারীদের ছেড়ারমাঠ এলাকার এক ইউপি সদস্যের বাড়িতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সালমা ফেরদৌসের নাম্বারে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবির দায়িত্বশীলদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা