অনলাইন ডেস্ক
জেলে ঢোকার সময় পর্যটকদের দেওয়া হবে বন্দিদের পোশাক। সেই পোশাকই পরতে হবে। লোকারে রেখে যেতে হবে মোবাইলসহ যাবতীয় জিনিসপত্র। সংগ্রহ করতে হবে থালা, কম্বলসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এগুলো নিয়ে ২৪ ঘণ্টা থাকতে হবে ছোট কুঠুরিতে।
কারাবন্দিরা যেমন খাবার খান, পর্যটকদেরও তা-ই দেওয়া হবে। তবে কেউ যদি কয়েক ঘণ্টা থাকার পরই হাঁপিয়ে ওঠেন, তবে তিনি বেরিয়েও যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে ৫০০ টাকা আর ফেরত পাবেন না। কিন্তু তার পরিবর্তে জরিমানা হিসেবে নেওয়া হবে আরও ৫০০ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডেও একদিনের জন্য এভাবে কারাবন্দিদের জীবন-যাপনের সুযোগ রয়েছে। পর্যটন খাতকে শক্তিশালী করতে একই উদ্যোগ নিয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকার।
১৯০৩ সালে নির্মাণ হওয়া হলদোয়ানি জেলখানার একটি অস্ত্রাগারও সংস্কারের পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা