অনলাইন ডেস্ক
আপিল বিভাগে ভার্চুয়াল আদালতে মামলা পরিচালনায় অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে সকালে শুনানিতে অংশ নেন আমিন উদ্দিন। এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন আইনজীবীরা আমিন উদ্দিনকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর) জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আমিন উদ্দিনকে ১৪তম অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। আমিন উদ্দিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিরও সভাপতি। বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর) আইন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আমিন উদ্দিনকে নিয়োগ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর মাহবুবে আলমের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার পদটি শূন্য হয়। তার স্থলাভিষিক্ত হলেন আমিন উদ্দিন।
নিয়োগ পাওয়ার পর আমিন উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, তার প্রথম অগ্রাধিকার হলো, যে মামলাগুলো জমে আছে, সেগুলো কীভাবে দ্রুত শেষ করা যায়, সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া। আর প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম যে কাজগুলো করে গেছেন, সেই কাজগুলো এগিয়ে নেওয়া।
তিনি আরও বলেন, ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড করার যে উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রী নিচ্ছেন, সেটা খুবই ইতিবাচক। সমাজে মূল্যবোধটা ফিরিয়ে আনতে হবে।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মারা যান অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি বাংলাদেশের ১৩তম অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। ১৯৯৮ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে ২০০১ সালের ৪ অক্টোবর পর্যন্ত অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন। মাহবুবে আলম সুপ্রিম কোর্ট বারের ১৯৯৩-৯৪ সালে সম্পাদক ও ২০০৫-২০০৬ সালে সভাপতি নির্বাচিত হন। পরে ২০০৯ সালের ১৩ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। আমৃত্যু এই পদেই ছিলেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা