অনলাইন ডেস্ক
সেদিন ১২ ঘণ্টার রুদ্ধশ্বাস জঙ্গি হামলার ভয়াবহতার সাক্ষী হয়েছিল গোটা জাতি। পরে দোসরা জুলাই সকালে সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো সদস্যদের পরিচালিত ‘অপারেশন থান্ডারবোল্ট’ অপারেশনের মাধ্যমে অবসান হয় জিম্মিদশার, নিহত হয় হামলাকারী ৫ জঙ্গি।
২০১৯ সালের ২৭শে নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল এই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ৭ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা হাইকোর্টে আপিল করে। তবে এই জঙ্গি হামলার মামলা হাইকোর্টে তিন বছরেও শুরু হয়নি।
অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনউদ্দিন জানিয়েছেন, করোনার কারণে দেরি হয়েছে, এখন দ্রুত শুনানির উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এদিকে, হামলায় নিহতদের স্মরণে সকাল থেকে স্বজন ও বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তারা জড়ো হন হলি আর্টিজানের ঘটনাস্থলে।
এদিকে ভয়াবহ এই জঙ্গি হামলার পর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদন্তে বেরিয়ে আসতে থাকে জঙ্গিদের নারকীয় এই হত্যাযজ্ঞের ব্লু-প্রিন্ট। বিভিন্ন সময় এই হামলার সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের যোগসাজসের বিষয়টি আলোচনায় আসে।
তবে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, হামলায় জড়িত জঙ্গিরা সবাই ‘হোম গ্রোন’। জেএমবির কিছু সদস্য নতুনভাবে উজ্জীবিত হয়ে এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়, যাদের ‘নব্য জেএমবি’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা