অনলাইন ডেস্ক
এ মামলায় সর্বোচ্চ তিন বছরের কারাদণ্ড হতে পারে এ নেত্রীর। সোমবার (২০ ডিসেম্বর) এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কোন ধরনের ব্যাখ্যা ছাড়াই সেদিন রায় ঘোষণা স্থগিত করেন আদালত। তার বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতি, দুর্নীতি, সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন এবং লাইসেন্সবিহীন ওয়াকিটকি রাখার ১১টি মামলা রয়েছে। যদিও প্রথম থেকেই সব অভিযোগ অস্বীকার করছেন সু চি।
অভিযোগগুলো আদালতে প্রমাণিত হলে ৭৬ বছরের রাজনীতিককে ভোগ করতে হবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এর আগে করোনা বিধিনিষেধ অমান্য করায় ৪ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়ে এ নেত্রীকে। পরবর্তীতে সেই সাজা কমিয়ে দুই বছর করার সিদ্ধান্ত নেন সেনাপ্রধান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা