অনলাইন ডেস্ক
রোববার সাড়ে সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বিমানে সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমান তিনি।
সিঙ্গাপুর থেকে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন ড. বিজন। তিনি গণবিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে শিক্ষকতা করছিলেন। এর মধ্যে করোনা সংক্রমণ শুরু হলে পূব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তিনি তা শনাক্তে অ্যান্টিজেন্ট ও অ্যান্টিবডি কিটের উদ্ভাবন করেন। তবে তা এখনো অনুমোদন দেয়নি সরকার।
গত জুলাইয়ে তার ওয়ার্ক ভিসার মেয়াদ শেষ হয়। তারপর ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করলেও সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোন উত্তর দেয়া হয়নি। ফলে কাজ করতে না পেরে এক ধরনের বাধ্য হয়ে দেশ ছাড়লেন ড. বিজন। ওয়ার্ক ভিসার অনুমতি পেলে তিনি আবার বাংলাদেশে কাজে ফিরতে পারবেন।
গত ২৯ অগাস্ট এ বিষয়ে ড. বিজন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য বিদেশি চাকরি করেন। তাদের যদি সমস্যা না হয়, তাহলে আমার সমস্যা হবে কেন?’
ওইদিন এই বিজ্ঞানী আরও বলেছিলেন, ‘তিনি ২০০২ সালে সিঙ্গাপুর সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। সিঙ্গাপুরের নিয়ম অনুযায়ী চাকরি নেয়ার পর বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ছেড়ে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব নিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা