অনলাইন ডেস্ক
প্রথম আসমানে হজরত আদম (আ.)- এর সঙ্গে দেখা হয়েছে। জিবরাঈল পরিচয় করিয়ে দিলেন। বাবা আদম নবীজিকে সাদর অভিবাদন জানালেন- মারহাবা, নেককার পুত্র ও নেককার নবী। হযরত আদম (আ.) নবীজির জন্য দোয়া করলেন।
এরপর দ্বিতীয় আসমানে দেখা হলো দুই খালাত ভাই হজরত ঈসা (আ.) ও ইয়াহইয়া (আ.)-এর সঙ্গে। তাদের সাথে নবীজির সালাম বিনিময় হলো। তৃতীয় আসমানে দেখা হলো হজরত ইউসুফ (আ.)-এর সঙ্গে। সালাম ও কুশল বিনিময় হলো এই দুই নবীর মাঝে। নবীজি (সা.) বলেন, হজরত ইউসুফকে যেন দুনিয়ার অর্ধেক সৌন্দর্য ঢেলে দেওয়া হয়েছে!এরপর চতুর্থ আসমানে হজরত ইদরীস (আ.)-এর সাথে সাক্ষাৎ হলো। সালাম ও কুশল বিনিময় হলো। হজরত ইদরীস (আ.) নবীজির জন্য দোয়া করলেন। পঞ্চম আসমানে হজরত হারূন (আ.)-এর সাথে সাক্ষাৎ হলো।
ষষ্ঠ আসমানে নবীজিকে অভিনন্দন জানালেন হজরত মূসা আ.। এরপর নবীজি সপ্তম আসমানে উঠলেন। সেখানে দেখা হলো হজরত ইবরাহীম আ.-এর সাথে। জিবরাঈল আ. পরিচয় করিয়ে দিলেন- ইনি আপনার পিতা, সালাম করুন। নবীজি হজরত ইবরাহীম আ.-এর সাথে সালাম বিনিময় করলেন।
নবীজি বলেন, হজরত ইবরাহীম আ. তখন বাইতুল মামুরে হেলান দিয়ে ছিলেন। বাইতুল মামুর, যেখানে প্রতিদিন সত্তর হাজার ফেরেশতা আসে। এরপর এই সত্তর হাজার আর ফিরে আসে না। এভাবে প্রতিদিন সত্তর হাজার করে ফেরেশতাদের নতুন নতুন কাফেলা আসতে থাকে।
এরপর নবীজিকে নিয়ে যাওয়া হলো সিদরাতুল মুনতাহার দিকে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা