অনলাইন ডেস্ক
আজ সকাল থেকেই রাজধানীতে গণপরিবহন প্রায় স্বাভাবিক। ব্যক্তিগত গাড়ির পাশাপাশি সড়কে রয়েছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। চালকেরা বলছেন, হরতালে অফিসের সময় ছাড়া যাত্রী কিছুটা কম। তবে আগের কয়েকদিনের চেয়ে সাধারণের চলাচল বেড়েছে। যাত্রী ও পথচারীরা প্রয়োজনের তাগিদে নামছেন সড়কে।
এদিকে, গত রাতেও বাসে আগুন দিয়েছে বিএনপি কর্মীরা। রাজধানীর ধানমন্ডি ও যাত্রাবাড়ীতে বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। রাজশাহীতেও একটি বাসে আগুন দেয় হরতাল সমর্থনকারীরা। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়। এছাড়া ফেনী ও নাটোরে গাড়ি ভাঙচুর করেছে হরতালকারীরা।
বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির পক্ষ থেকে হরতালের ডাক দেন দলটি যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বিএনপির এই কর্মসূচিকে সমর্থন জানিয়ে পৃথকভাবে হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, বাংলাদেশ গণঅধিকার পরিষদ, লেবার পার্টি, এলডিপি।
হরতালকে কেন্দ্র করে শনিবার (১৮ই নভেম্বর) রাতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাত্রীবাহী বাস, ট্রেন ও পিকআপ ভ্যানে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে, সহিংসতা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা