অনলাইন ডেস্ক
সোমবার বেলা আড়াইটার দিকে এই দুটি পৃথক দুর্ঘটনা ঘটে।
অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকাল সাড়ে ৩টায় আব্দুর রাজ্জাক এবং বিকাল ৪টায় আলমগীর হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ” নির্মাণ শ্রমিক আব্দুর রাজ্জাকের ভাই দুলাল খান জানান, তারা সবুজবাগ নন্দীপাড়া দক্ষিণগাঁও এলাকার এক নং গলির একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন।
রাজ্জাক বাইরে থেকে কাজ করে বাসায় এসে বিশ্রামের সময় নিজ রুমে টেবিল ফ্যানের সুইচ দিতে গেলে ওই সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।”
অন্যদিকে নিহত আলমগীর হোসেনের এক সহকর্মীর বরাত দিয়ে বাচ্চু মিয়া বলেন, “কদমতলীর মুন্সিখোলা কুতুবপুর ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন আলমগীর। কাজ করার সময় মোটরের সুইচ দিতে গেলে হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।”
নিহত আব্দুর রাজ্জাকের গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি জেলার নলছিটি থানায়। তিনি এক ছেলের জনক।ছয় ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।
নিহত আলমগীরের গ্রামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানায়। তার এক মেয়ে রয়েছে।
তাদের দুজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে বল জানান পুলিশ কর্মকর্তা বাচ্চু মিয়া।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা