অনলাইন ডেস্ক
এছাড়া বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতার আওতায় আসবে নতুন করে সাড়ে ৩ লাখ উপকারভোগী। প্রতিবন্ধী ভাতায় যুক্ত করা হবে ২ লাখ ৫৫ হাজার জনকে। সবমিলিয়ে নতুন করে আরও ১১ লাখ ৫ হাজার মানুষকে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা এবং অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতার আওতায় আনা হবে।
প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেন, করোনা ভাইরাসের কারণে সর্বাধিক দারিদ্র প্রবণ ১০০টি উপজেলায় বিদ্যমান নীতিমালা অনুযায়ী সকল দরিদ্র প্রবীণ ব্যক্তিকে বয়স্ক ভাতার আওতায় আনা হবে। এতে করে ৫ লাখ নতুন উপকারভোগী যোগ হবে এবং এ খাতে ৩০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ প্রদান করা হবে। সর্বাধিক দারিদ্র্য প্রবণ ১০০টি উপজেলায় বিদ্যমান নীতিমালা অনুযায়ী সকল বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা নারীকে বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা ভাতার আওতায় আনা হবে। এতে করে ৩ লাখ ৫০ হাজার নতুন উপকারভোগী যোগ হবে এবং এ খাতে ২১০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ প্রদান করা হবে। ২ লাখ ৫৫ হাজার জন নতুন ভাতাভোগী যুক্ত করে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা ভোগীর সংখ্যা ১৮ লাখে বৃদ্ধি করা হবে এবং এ বাবদ ২২৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দের প্রয়োজন হবে।
এছাড়া দরিদ্র মায়ের জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা, ভিজিডি কার্যক্রম, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা, অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ ভাতা, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শিক্ষা উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ, ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার সিরোসিস রোগীদের সহায়তা, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি ইত্যাদি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা