অনলাইন ডেস্ক
আজ শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে নৌবাহিনী এবং সেনাবাহিনীর মোট সাতটি জাহাজ করে তাদের এ যাত্রা শুরু হয়।তার আগে কক্সবাজারের উখিয়া থেকে ২০টি বাসে করে রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়।
এর আগে, স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে বেশ কিছু রোহিঙ্গা উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প সংলগ্ন ঘুমধুম ট্রানজিট পয়েন্টে চলে আসে। তাদের জন্য ভাসানচরে মজুত করা হয়েছে প্রায় ৭০ টন খাদ্যসামগ্রী। প্রথম দুই মাস তাদের রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হবে।
এরপর নিজ নিজ বাসস্থানেই তারা রান্না করতে পারবেন।এদিকে আন্তর্জাতিক একটি এনজিওর কর্মকর্তা বলেন, বারবার অভিযোগ উঠেছে এনজিওদের প্ররোচনায় রোহিঙ্গারা ভাসানচর যাচ্ছে না।
তাই এবারের যাত্রায় কোনো এনজিও রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। তবে বেশ কিছু এনজিও সেখানে কাজ শুরু করেছে।উখিয়া ও টেকনাফের পাহাড়ে ঠাসাঠাসির বসবাস ছেড়ে ভাসানচরে যেতে তিন হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা রাজি হয়েছেন।
অবশেষে এই যাত্রা শুরু হওয়ায় উখিয়া-টেকনাফের সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করছেন। নোয়াখালীর হাতিয়ায় সাগরের মধ্যে ভেসে থাকা ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। বসবাসের যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, তা দেখতে গত সেপ্টেম্বরে দুই নারীসহ ৪০ রোহিঙ্গা নেতাকে সেখানে নিয়ে যায় সরকার।
তারা ভাসানচরের আবাসন ব্যবস্থা দেখে মুগ্ধ হন। ক্যাম্পে ফিরে তারা অন্যদেরও ভাসানচরে যেতে উদ্বুদ্ধ করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা