অনলাইন ডেস্ক
শনিবার যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ভাইরাস আক্রান্ত যেসব রোগীর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না, তাদের করোনামুক্ত হওয়া ব্যক্তিদের শরীর থেকে সংগৃহীত প্লাজমা দেয়া হবে। স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারকারী এ ধরনের প্লাজমা ২০০২-০৪ সালে সার্স (সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম) মহামারির সময় কার্যকরভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।
করোনার চিকিৎসায় প্লাজমার পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরুর পাশাপাশি এটি সংগ্রহের পরিমাণও বাড়াচ্ছে যুক্তরাজ্য সরকার, যেন অচিরেই বিপুল সংখ্যক রোগীদের এই চিকিৎসা দেয়া যায়। এপ্রিল-মে মাসেই প্রতি সপ্তাহে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের (এনএইচএস) কাছে ১০ হাজার ইউনিট প্লাজমা সরবরাহ করা হতে পারে, যা থেকে অন্তত সপ্তাহে পাঁচ হাজার রোগীর চিকিৎসা সম্ভব।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেন, ‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই পদ্ধতি করোনার চিকিৎসায় বড় মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
সাধারণত কোনও ব্যক্তির এক হাত থেকে রক্ত নিয়ে সেটি যন্ত্রের মধ্য দিয়ে পরিচালিত করে প্লাজমা আলাদা করা হয়, এরপর ওই রক্ত আবারও দাতার শরীরে প্রবেশ করানো হয়। একেকজনের কাছ থেকে দুই ইউনিট করে প্লাজমা পাওয়া যায় এবং এ প্রক্রিয়ায় সময় লাগে প্রায় ৪৫ মিনিট।
এসব প্লাজমা শীতল জায়গায় সংরক্ষণ করে পরেও ব্যবহার করা যায়।
সূত্র : রয়টার্স fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা