অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় নিজ কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান নাটোরের পুলিশ সুপার।
নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ইমো হ্যাকার চক্রের সদস্যরা প্রবাসীদের টার্গেট করে তাদের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিল। বিভিন্ন সময় এই চক্রের সদস্যরা পুলিশের কাছে গ্রেফতার হলেও পুনরায় তারা এই কাজে জড়িয়ে পড়ে। সম্প্রতি ইমো হ্যাকারদের দৌরাত্ব বেড়ে গেলে গত ১৯ সেপ্টেম্বর নাটোরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবু সাইদ পুলিশকে মামলা রেকর্ড করে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে লালপুর থানার উপ-পরিদর্শক হাসান তৈফিক বাদি হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর একটি মামলা রেকর্ড করেন। এরপর তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল রাতভর অভিযান চালিয়ে লালপুরের বিভিন্ন স্থান থেকে ৮জন এবং বাগাতিপাড়া উপজেলা থেকে চারজন ইমো হ্যাকারকে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে হ্যাকিংয়ে ব্যবহৃত ১১ টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
হ্যাকার চক্রের অন্য সদস্যদের ধরতেও র্যাব ও পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। পুলিশ সুপার আরও জানান, প্রবাসীদের সতর্ক থাকতে হবে। তারা যেন ইমোর ওটিপি কাউকে না দেয়। সেই সাথে টাকা লেনদেনে আরও সতর্কতা অবলম্বন করে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা