অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার সংস্থাটির সহকারী মহাপরিচালক ডা. মারিয়াঞ্জেলা সিমাও জানান, বিশ্বব্যাপী টিকা নিশ্চিতে এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, প্রান্তিক পর্যায়ের জনগোষ্ঠীর মাঝে ভ্যাকসিনের চাহিদা মেটাতে আরও বৃহত্তর উদ্যোগ নিতে হবে।
মহামারি শুরুর প্রথম ভ্যাকসিনের বৈধতা দানের ফলে বিভিন্ন দেশের আমদানি ও প্রয়োগে নিজেদের নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন দেওয়ার পথ উন্মুক্ত করবে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আগেই জরুরি ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে ফাইজারের টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। ইইউভুক্ত দেশগুলোও ফাইজারের টিকা গণহারের ব্যবহার অনুমোদন দেয়।
গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের উহান থেকে করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি হয়। পরে তা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এখন পর্যন্ত ২১৮টি দেশ ও অঞ্চলে তাণ্ডব চালাচ্ছে এই ভাইরাস। তবে করোনায় এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র।
এ বিষয়ে সংস্থাটির পরিচালক সিমাও বলেন, ডব্লিউএইচও এবং আমাদের সহযোগীরা ভ্যাকসিন বিভিন্ন জায়গায় নিরাপদে পৌঁছে দিতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, সবার সহযোগিতায় এই মহামারি মোকাবিলা করতে পারব।
ডব্লিউএইচও’র এই বৈধতার ফলে ইউনিসেফ ও প্যান-আমেরিকান হেলথ অর্গানাইজেশনের মতো সংস্থা যেসব দেশের প্রয়োজন সেগুলোর জন্য ভ্যাকসিন কিনতে পারবে।
অন্যদিকে, বুধবার যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনও নিজ দেশে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বরিস সরকার।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা