অনলাইন ডেস্ক
প্রথমবারের মতো এফএ কাপের মুকুট পরল ব্রেন্ডেন রজার্সের দল। এর আগে চারবার প্রতিযোগিতাটির ফাইনালে উঠেছিল দলটি। প্রতিবারই রানারআপ হয়ে ঘরে ফিরতে হয়েছে তাদের। ১৯৬৯ সালে সবশেষ ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছিল লেস্টার।
খেলল চেলসি, জিতল লেস্টার সিটি-ব্যাপারটা যেন এমনই! ওয়েম্বলিতে এফএ কাপের ফাইনালে বল দখল, শট নেয়া থেকে সব কিছুতেই এগিয়ে ছিল চেলসি। কিন্তু শেষ হাসি হাসল লেস্টার। বল দখল কিংবা আক্রমণ, সবখানেই আধিপত্য করেছে চেলসি। লেস্টারের লক্ষ্য বরাবর ১৩টি শট নেয় তারা। যার তিনটি ছিল লক্ষ্যে। কিন্তু কোনোটিকেই জালে প্রবেশ করাতে সক্ষম হয়নি তারা।
আর বিপরীতে লেস্টারের নেওয়া ছয়টি শটের একটি মাত্র লক্ষ্যে ছিল এবং সেটিই জাল কাঁপিয়ে দেয়।
ফলাফল চেলসিকে ১-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো এফএ কাপের শিরোপার স্বাদ ঘরে তুলল লেস্টার।
লেস্টারের পক্ষে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেছে ইউরি টিলেমানস। ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে প্রায় ৩০ গজ দূর থেকে বুলেট গতির শটে চেলসির গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন বেলজিয়ান মিডফিল্ডার।
তবে ভাগ্যটা খুব ভালোভাবেই পাশে ছিল প্রিমিয়ার লিগে ২০১৫-১৬ মৌসুমে শিরোপা জিতে চমকে দেয়া দলটির। ৮৮ মিনিটে চেলসি সমতায় ফিরেছিল। বেন চিলওয়েলের শট ডিফেন্ডার ওয়েস মর্গ্যানের পায়ে লেগে জালে জড়ালে স্বস্তির হাসি ফুটে ব্লুজ শিবিরে।
কিন্তু সেই হাসি মিলিয়ে যেতে সময় লাগেনি। ভিএআরের সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। রিপ্লেতে দেখা যায়, ইংলিশ ডিফেন্ডার সূক্ষ্ম ব্যবধানে অফসাইড ছিলেন। ফলে বাতিল হয় গোলটি। লেস্টারের আনন্দ তখন দেখে কে!
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা