অনলাইন ডেস্ক
এর মধ্যে কালিয়া প্যারী শংকর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১০০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে বাংলা প্রথম পত্রের পরিবর্তে দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন সরবরাহ করার পর বিষয়টি পরীক্ষার্থী ও কক্ষ পরিদর্শকদের নজরে আসে। আর বাঐসোনা কামশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৫টি প্রশ্ন সরবরাহের পর বিষয়টি নজরে আসলে কেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা প্রশ্ন দেয়া বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি সংশ্লিষ্টদের নজরে আসলে প্রশ্নপত্র ফিরিয়ে নেয়া হয়। এ বিষয়ে কালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম জানান, সরবরাহকৃত প্যাকেটের গায়ে ‘বাংলা প্রথম পত্র’ লেখা থাকলেও ভেতরে দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ প্রশ্ন পাওয়া গেছে। কক্ষ পরিদর্শকরা এ প্রশ্ন বিতরণ করলেও তাৎক্ষণিকভাবে সবার কাছ থেকে তা সরিয়ে নেয়া হয়।
এ ব্যাপারে বাঐসোনা কামশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমলেন্দু হিরা জানান, ১৫টি প্রশ্ন সরবরাহের পর বিষয়টি নজরে আসলে কেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা প্রশ্ন দেয়া বন্ধ করে দেন। পরে তা গুছিয়ে নেয়া হয়। দিঘলিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিব সুভাষ চন্দ্র কুন্ডু বলেন, আমাদের এখানে সরবরাহকৃত একটি প্যাকেটে প্রথম পত্রের পরিবর্তে দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ প্রশ্ন ছিল। এ প্যাকেটে ১০০ প্রশ্ন ছিল। পরীক্ষার্থীদের হাতে দেয়ার আগেই বিষয়টি আমাদের নজের আসে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা