নেপালের স্থানীয় সময় বিকেল ৫টায় দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে উদ্বোধন হবে সাউথ এশিয়ান গেমসের ১৩তম আসর। রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী বান্দারি এসএ গেমসের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
রোববার (১ ডিসেম্বর) শুরু ৭ দেশের ক্রীড়াবিদদের ময়দানি লড়াই ৩ ঘণ্টা ১৪ মিনিটের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠবে আঞ্চলিক এই ক্রীড়াযজ্ঞের।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উড়তে শুরু করবে শান্তির প্রতীক পায়রা, ছুটতে শুরু করবে বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী ‘ব্ল্যাকবাক’ হরিণ। যা ১৩তম দক্ষিণ এশিয়ান গেমসের লোগো ও মাসকট।
আজ শুরু হয়ে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ড কাঠমান্ডু, পোখরা ও জনকপুরে হবে এসএ গেমসের ১৩তম আসর। যেখানে অংশ নিবে ৭টি দেশের ৩২৫০ জন অ্যাথলেট।
যার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৫৯৫ জন, নেপালের ৬৪৮ জন, ভারতের ৪৬১ জন, পাকিস্তানের ৪১৩ জন, মালদ্বীপের ৩৩২ জন, ভুটানের ১৪২ জন ও শ্রীলঙ্কার ৬২২ জন। যারা ১ হাজার ১১৯টি পদকের জন্য লড়বে। তার মধ্যে স্বর্ণ ৩১৭টি, রৌপ্য ৩১৭টি ও ব্রোঞ্জ ৪৭৯টি।
নিয়মানুযায়ী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আয়োজক দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে নানাভাবে। থাকবে লেজার শো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রত্যেক দেশের খেলোয়াড়দের মার্চপাস্ট তো থাকবেই। ১৯৮৪ ও ’৯৯ সালের পর তৃতীয়বারের মতো দক্ষিণ এশীয় অলিম্পিক খ্যাত এসএ গেমসের আয়োজন করতে যাচ্ছে নেপাল।
তবে এবারের আয়োজনে আগের দুই আসরকেও ছাপিয়ে যেতে চায় কাঠমান্ডু। তাইতো তিনবার সময় বদলেছে তারা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগের দিনও কাজ হয়েছে দশরথ স্টেডিয়ামে বাইরের অংশে। কিন্তু এতেও বাধা পড়েনি রঙিন উদ্বোধনে।
২৬ ডিসিপ্লিনের মধ্যে বাংলাদেশ অংশ নেবে ২৫ টিতে। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব থাকছে না ট্রায়াথলনে। এবারের আসরে বাংলাদেশের পতাকা বহনের দায়িত্ব পেয়েছেন ২০১৬ সালের এসএ গেমসে জোড়া সোনাজয়ী সাঁতারু মাহফুজা খাতুন।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা