অনলাইন ডেস্ক
দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এক বার্তায় এ কথা জানান।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ত্রাণসহ অন্যান্য সরকারি সুবিধা আত্মসাতের অভিযোগে মঙ্গলবার পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় ১৫টি মামলা করা হয়েছে। এ সব মামলায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
গত ১২ এপ্রিল থেকে ১১ মে পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্যসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এসব মামলার তদন্ত ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে বলে দুদক চেয়ারম্যান জানান।
তিনি বলেন, “অন্যান্য মামলার মতই ত্রাণ আত্মসাতের প্রতিটি মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে তদন্ত করা হবে। প্রয়োজনে একটি বিশেষ কমিটি বা টাস্কফোর্স গঠন করে এসব মামলার তদন্ত ও প্রসিকিউশন কার্যক্রম মনিটরিং করা হবে।”
ত্রাণ কার্যক্রমের শুরুতেই ‘আত্মসাতের পরিণতি সম্পর্কে’ কমিশন সতর্ক করেছিল মন্তব্য করে ইকবাল মাহমুদ বলেন, “তারপরও কিছু দুর্নীতি-অনিয়ম-স্বজনপ্রীতির ঘটনা ঘটেছে।”
এসব ‘অপরাধীর’ বিরুদ্ধে কমিশন ‘শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি’ অনুসরণ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, “আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, এ জাতীয় অপরাধে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককেই আইনের মুখোমুখি হতে হবে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। অপরাধীদের সামাজিক বা পেশাগত বা অন্য কোনো পরিচয় কমিশনের নিকট ন্যূনতম গুরুত্ব বহন করবে না।”
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা