অনলাইন ডেস্ক
খবরে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পে শুধু তুরস্কে এখন পর্যন্ত ২৯ হাজার ৬০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সিরিয়ায় প্রাণ হারিয়েছে ৩ হাজার ৫৭৬ জন। ফলে মোট মৃত্যুের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ১৮১ জনে।
ভূমিকম্পের জেরে দুর্দশায় পড়েছেন তুরস্ক ও সিরিয়ায় বেঁচে যাওয়া লাখ লাখ মানুষ। দেশ দুটিতে হাজার হাজার ভবন ভেঙে পড়েছে। দেখা দিয়েছে খাবারসহ জরুরি নানা পণ্যের সংকট। জাতিসংঘের দেয়া তথ্যানুযায়ী, তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্প উপদ্রুত এলাকাগুলোতে আট লাখের বেশি মানুষ পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবারের সংকটে রয়েছেন। বিপত্তি আরও বাড়িয়েছে তীব্র ঠান্ডা। এতে ভূমিকম্পের কবল থেকে বেঁচে ফেরা ব্যক্তিরা যেমন কষ্টে রয়েছেন, তেমনই বাধা পড়ছে উদ্ধারকাজে। এরই মধ্যে নানা ধরনের সহায়তা নিয়ে তুরস্কের পাশে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন দেশ। উদ্ধারকাজে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের উদ্ধারকারীরা।
গেল সোমবার ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর তুরস্ক-সিরিয়ায় অনুভূত হয়েছে আড়াই হাজারের কাছাকাছি আফটার শক। বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী কয়েক মাস এমনকি বছরজুড়ে হতে পারে মৃদু ও মাঝারি পাল্লার কম্পন। এতে ভয়াবহ দুর্যোগ ও মানবিক বিপর্যয়ের শঙ্কা রয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা