অনলাইন ডেস্ক
এক বিবৃতিতে আশরাফ গনি বলেন, আফগানিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনীকে পুনর্গঠনই তার সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ছিল। যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে বাস্তহারা হাজার হাজার মানুষকে সহায়তার উপায় খুঁজছেন বলেও জানান তিনি।
শনিবার এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি বলেন, আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ এবং আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সবার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করছি…. আলোচনা এখনও চলছে এবং খুব শিগগিরই এর ফল জানিয়ে দেয়া হবে।
একের পর এক শহর তালেবানের দখলে চলে যাওয়ার পরও দীর্ঘদিন ধরেই আশরাফ গনি বা তার সরকারের কোনো শীর্ষ কর্মকর্তা কোনো বক্তব্য না দিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করেছেন। এমনকি দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃহত্তম শহর কান্দাহার ও হেরাত তালেবানের দখলে চলে যাওয়ার পরও আফগান সরকারের কোনো মাথাব্যথাই ছিল না।
দীর্ঘদিন পর তালেবানের বিরুদ্ধে সরব হয়ে আশরাফ গনি বলেন, আমি বুঝতে পারছি যে আপনারা আপনাদের ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন। আমি আপনাদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা এবং আমার দেশের জনগণের বাস্তুহারা হয়ে পড়া রোধ করার উপায় খুঁজে বের করব।
আশরাফ গনি এমন এক সময় এই বক্তব্য দিলেন যখন রাজধানী কাবুলে অবস্থিত হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সুরক্ষায় তিন হাজার সেনা মোতায়েন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্য ইতোমধ্যেই কাবুলে পৌঁছেছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা