অনলাইন ডেস্ক
প্রায় দুই বছরের আইনি লড়াইয়ের পর ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এমন আদেশ এল। এ বিষয়ে এখনো প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি সাবেক প্রেসিডেন্ট। অবশ্য তার কাছে এখনো আদালতের রুলিংয়ের বিপক্ষে লড়াই করার উপায় রয়েছে।
মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি বিচার বিভাগকে ট্রাম্পের আয়কর বিবরণী ‘আইআরএস’র কাছে হস্তান্তরের এ আদেশকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, বাইডেন প্রশাসন আইনের শাসনের একটি জয় উপহার দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আয়কর বিবরণীতে প্রবেশাধিকার জাতীয় নিরাপত্তারই একটি অংশ। জনগণের অধিকার রয়েছে ট্রাম্পের ‘ইন্টারেস্ট অব কনফ্লিক্ট’ জানার। কারণ প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা ক্ষুণ্ন করেছেন।
অন্যদিকে ক্যাপিটাল হিলে রিপাবলিকানরা এ সিদ্ধান্তকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
আইনগতভাবে তেমন বাধ্যবাধকতা না থাকলেও ঐতিহ্যগতভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা সবসময় নির্বাচনের আগে তাদের আয়কর রিটার্ন প্রকাশ করে থাকেন। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ট্রাম্প তার আয়কর রিটার্ন গোপন রেখেছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে তিনি আইআরএসের নীরিক্ষার মধ্যে থাকলেও কখনো আয়কর রিটার্ন প্রকাশ করা হয়নি।
ট্রাম্প তার আয়কর রিটার্ন গোপন রাখার জন্য শুরু থেকেই লড়াই করে আসছেন। কিন্তু নিউইয়র্ক টাইমসে একটি ফাঁস হওয়া প্রতিবেদনে জানা যায়, হোয়াইট হাউসে প্রবেশের আগে ডেনাল্ড ট্রাম্প ফেডারেল ইনকাম ট্যাক্সের কিছুই পরিশোধ করেননি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা