অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এ কথা বলেন চুন্নু। এর আগে, রোববার (১৪ জানুয়ারি) নির্বাচনে ভরাডুবি, অনিয়মসহ নানা অভিযোগে জাপার পরাজিত প্রার্থীরা বিশেষ সভা করেন। সেখানে তারা অভিযোগ করেন ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে হাইকমান্ড।
এ প্রসঙ্গে চুন্নু বলেন, এগুলো হলো গসিপিং। আওয়ামী লীগের সঙ্গে যেহেতু আমাদের কথাবার্তা হয়েছে, ২৬টা সিট দিয়েছে। অনেকের ধারণা, আমাদের শত শত কোটি টাকা দিয়েছে ক্ষমতাসীন দলটি। প্রার্থীদের কেন আমরা টাকা দিলাম না, এটাই তাদের মনের আসল ব্যথা। ইলেকশন ঠিকমত হয়নি, তারা পাস করেনি, এটা আসল ব্যথা না। দুই একজন ছাড়া বাকিদের আসল ব্যথা আমরা শত কোটি টাকা পেয়েছি, তাদের দেইনি।
রোববার বিশেষ সভায় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু এবং কেন্দ্রীয় মহাসচিব ইয়াহইয়া চৌধুরীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, গতকাল রাতে যে দুজনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে, তারা জনসম্মুখে বক্তব্য দিয়েছেন। একটা সংগঠনের নেতা হয়ে এ ধরনের বক্তব্য পাবলিকলি দেওয়া সংগঠন বিরুদ্ধ, অমার্জনীয় কাজ। তার জন্য চেয়ারম্যান তাদের অব্যাহতি দিয়েছে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, দল হিসেবে নির্বাচনের সফলতা-ব্যর্থতার দায় জাপা চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের ওপর আসে। সেই দায়ভার নিতেও আমরা রাজি ছিলাম। তার মানে এই না, পাবলিকলি এ ধরনের কথা বলতে হবে। চুন্নু বলেন, তার আসনে নৌকা আছে বলে সেন্টু আগেই জানিয়েছিল, সে ভোট করবে না। সে করেনিও। যে লোকটা ভোট চায়নি, সে তো এরকম অভিযোগ করতে পারে না। ইয়াহহিয়া সামান্য ভোট পেয়েছে। উল্লেখ করার মতো নয়। ২০১৮ সালে তার আসনে নৌকা বা ধানের শীষ ছিল না, তখনও সে জামানত হারিয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা