অনলাইন ডেস্ক
শনিবার (১৪ আগস্ট) বেলা সোয়া ১১টায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ধানমিন্ড-৩২ নম্বর এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ধানমন্ডি ৩২ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা প্রত্যেক ব্যক্তিকে হ্যান্ড মেটাল ডিটেকটর দিয়ে তল্লাশি করে আর্চওয়ের ভেতর দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য তল্লাশি, ব্লক রেইড, চেকপোস্টের কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ইতোমধ্যে গোয়েন্দা নজরদারি এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ডগ স্কোয়াড ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট দিয়ে সুইপিং করানো করা হয়েছে। ধানমন্ডি ৩২ ও বনানী কবরস্থান কেন্দ্রিক অনুষ্ঠানস্থল ও তার আশপাশের এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় রয়েছে। অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে সার্বক্ষণিক সিসিটিভি মনিটরিং করা হচ্ছে।’
এ মাসে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জঙ্গি গ্রেফতার করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত পরশু জঙ্গি সংগঠনের লিডিং পর্যায়ের একজনকে গ্রেফতার করেছে সিটিটিসি। যিনি বোমা বিশেষজ্ঞ ও অনলাইনে বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিতো। তারা ধাপে ধাপে উন্নতি করছিল, এই পুরো গ্যাংটাকে আমরা গ্রেফতার করতে পেরেছি।
জঙ্গিদের প্রধান টার্গেট আন্তর্জাতিক মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এজন্য ১৫ আগস্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা ১৫ আগস্ট অনুষ্ঠানস্থল না হলেও ২ কিলোমিটারের মধ্যেও যদি কোনো ঘটনা ঘটাতে পারে তাহলে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে। আমরা মনে করি না এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটবে। তবে কোনো ধরনের আশঙ্কা আমরা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছি না। তবে যেকোনো ধরনের ঘটনা এড়াতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা