অনলাইন ডেস্ক
সংক্ষিপ্ত স্কোর: প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ- ২৪৯/৫ (৭৭ ওভার) মুশফিক ১০১*, লিটন ১২৭*
ছন্দে থাকা মুশফিকুর রহিম পেয়ে গেলেন অারেকটি সেঞ্চুরি। চট্টগ্রামে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ১৮ ইনিংস পর। এবার কোনো বিরতি নেই। ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরিতে উজ্জ্বল বাংলাদেশের ব্যাটিং স্তম্ভ। সাত সকালেই মাঠে নেমেছিলেন। ক্রিজের একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে দেখেছেন। কিন্তু পথ ভোলেননি। লিটনকে সঙ্গে নিয়ে ২২ গজে দু্যতি ছড়িয়ে ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি তুলে নেন। ১১২ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়েছিলেন। হাফ সেঞ্চুরি থেকে সেঞ্চুরিতে পৌঁছতে খেলেন আরো ১০৬ বল। প্রতিপক্ষকে কোনো সুযোগ না দিয়ে উইকেটের চারিপাশে দারুণ সব শট খেলে মাইলফলকে পৌঁছান এ ব্যাটসম্যান।
মুশফিক-লিটনের রেকর্ড রানের জুটি
লিটন এরই মধ্যে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। মুশফিক সেই পথেই হাঁটছেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ পরিস্থিতি প্রায় একই রকম ছিল। সেবার ৪৯ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন এ দুই ব্যাটসম্যান।
ষষ্ঠ উইকেটে এটি বাংলাদেশের একমাত্র ডাবল সেঞ্চুরি জুটি। এর আগে ২০০৭ সালে মুশফিক ও আশরাফুল ১৯১ রান করেছিলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা