অনলাইন ডেস্ক
ম্যাকডোনাল্ডের মিশর, ওমান, পাকিস্তান এবং সংযুুক্ত আরব আমিরাতের স্থানীয় শাখার মালিকরা বিবৃতি দিতে বাধ্য হয়েছেন। এসব বিবৃতির মাধ্যমে তাদেরকে ইসরাইলে এসব প্রতিষ্ঠানের যেসব মালিক আছে, তাদের থেকে নিজেদেরকে আলাদা করে দেখানোর চেষ্টা করছেন। বলা হচ্ছে অনেক ফ্রাঞ্চাইজ স্বানীয়। তা সত্ত্বেও এর মালিক এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা ভীত। তারা মনে করছেন এভাবে বর্জন অব্যাহত থাকলে তাদের বড় ক্ষতি হবে। সৃষ্টি হতে পারে বেকারত্ব। ২০২০ সালে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক অফিস ইসরাইলের বসতি স্থাপনকারীদের সঙ্গে সম্পর্ক আছে এমন ১১২টি ব্যবসায় এনটিটির তালিকা প্রকাশ করেছিল। এখন এই তালিকা ধরে অগ্রসর হচ্ছে বিডিএস। এর মধ্যে ৯৪টি প্রতিষ্ঠানের নাম আছে, যাদের ভিত্তিই হলো ইসরাইল। বাকি ১৮টি অন্য দেশের। এর মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স, লু´েমবার্গ ও থাইল্যান্ড। ইসরাইলের প্রতি সমর্থন বা সংহতি প্রকাশ করেছে বিশ্বের এমন বড় বড় কোম্পানির একটি তালিকা করেছেন ইয়েল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর জোসেফ সোনেনফেল্ড। তার তালিকায় ২১২টি কোম্পানির মধ্যে কমপক্ষে ৩০টি ইসরাইলকে আর্থিকভাবে সহায়তা দিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এখন পর্যন্ত বড় অংকের অর্থ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে মাইকেল ব্লুমবার্গ (দুই কোটি ৫০ লাখ ডলার), জেফেরিস (এক কোটি ৩০ লাখ ডলার), ব্লাকস্টোন (৭০ লাখ ডলার), সেলসফোর্স (২৪ লাখ ডলার), বোয়িং (২০ লাখ ডলার), ডিজনি (২০ লাখ ডলার), জনসন অ্যান্ড জনসন (২০ লাখ ডলার) এবং এ ছাড়া বেশ কিছু কোম্পানি অনুদান দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কমপক্ষে ১৬টি কোম্পানি আন্তর্জাতিক ত্রাণ বিষয়ক গ্রুপগুলোর কাছে অর্থ দিতে চেয়েছে। এর মধ্যে ইউবিএস (এক কোটি ডলার), চ্যানেল (৪০লাখ ডলার), সেলসফোর্স (২৩ লাখ ডলার), ভেরাইজোন (২০ লাখ ডলার) এবং ক্যাপ্রি হোল্ডিংস দেবে অজ্ঞাত পরিমাণ অর্থ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২০ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা