অনলাইন ডেস্ক
অবশ্য ২০১৪ সালে তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়েছিল ইংল্যান্ডের হয়ে। এরপর আবারো আয়ারল্যান্ডের জার্সিতে ফেরেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের হয়ে ২৩.৩৯ গড়ে তাঁর ঝুলিতে আছে ২২৯ উইকেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আয়ারল্যান্ডের অষ্টম সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি। দীর্ঘদেহী এই পেসার ক্যারিয়ারের সেরা সময় কাটিয়েছেন ২০১৮ ও ২০১৯ সালে। এই সময় তিনি যথাক্রমে ৩০ ও ৪৭টি উইকেট তুলে নিয়েছিলেন। তাঁর বোলিংয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল সুইং। এই সুইংয়েই বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানদের কাবু করেছেন তিনি। এ ছাড়া আয়ারল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম উইকেটের মালিক ছিলেন র্যানকিন। এ ছাড়া ২০০৭ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৩ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়ার পথে আয়ারল্যান্ডের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন র্যানকিন। তাঁর ক্যারিয়ারের বেশিরভাগ অংশই কেটেছে কাউন্টি খেলে। কাউন্টিতে মাঠ মাতিয়েছেন বেশ কয়েকটি দলের হয়ে। এর মধ্যে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে দীর্ঘ ১১ বছর খেলেছেন তিনি।
শুক্রবার অবসরের ঘোষণা দিয়ে র্যানকিন বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেয়া সব সময়ই কঠিন সিদ্ধান্ত। কিন্তু আমার মনে হয় ঘোষণাটা দেয়ার এটাই সঠিক সময়। ২০০৩ সাল থেকে আমি আমার হৃদয় দিয়ে ক্রিকেট খেলেছি এবং প্রতিটি মিনিট ভালোবেসেছি। আমি স্বপ্নেও ভাবিনি আয়ারল্যান্ডের হয়ে এতো ম্যাচ খেলবো এবং আইরিশদের জার্সি পড়ে বিশ্বকাপে যাবো। এটা এমন একটা জিনিস যা আমি জীবনেও ভুলবো না।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা